*পরকীয়া প্রেমিক *
স্বামী বাইরে যাওয়া মাত্রই বউ হের অবৈধ প্রেমিকরে নিয়া মউজ করা শুরু করছে বাসার ভিতর। নয় বছরের পুলায় কিন্তুক ঘরেই আছিল, ওয়ার্ডরোবের মধ্যে লুকাইয়া হেগ কাম কাজ দেখতাছিল। হঠাৎ কইরা স্বামী বাড়িত ফিইরা আইল! অবৈধ প্রেমিকে কৈ লুকাইব খুইজা না পাইয়া শেষমেষ ওয়ার্ডরোবের মধ্যে ঢুকল। হেত জানেনা ছুড পুলাডাও লুকাইয়া আছে ঐটার ভিতরে!
পুলা: জায়গাটা অনেক আন্ধার!
অবৈধ প্রেমিক: আসলেই!
পুলা: আমার একটা ফুটবল আছে!
অবৈধ প্রেমিক: খুব ভাল!
পুলা: তুমি কি ঐটা কিনতে চাও!
অবৈধ প্রেমিক: নাহ, দরকার নাই!
পুলা: আব্বায় কিন্তুক বাইরেই আছে!
অবৈধ প্রেমিক: আচ্ছা ঠিক আছে, দাম কত ?
পুলা: বেশী না ৫০০ টাকা!
কয় সপ্তাহ পরে আবারও পুলাডা আগে ও পরে অবৈধ প্রেমিকে ওয়ার্ডরোবে লুকাইয়া আছে!
পুলা: জায়গাটা অনেক অন্ধকার!
অবৈধ প্রেমিক: আসলেই!
পুলা: আমার একটা ফুটবলের ব্যাগ আছে!
আগের কথা মনে পইড়া গেল লোকটার!
অবৈধ প্রেমিক: দাম কত? (কাচুমাচু মুখের অবস্থা)
পুলা: ২৫০০ টাকা!
অবৈধ প্রেমিক: ঠিক আছে!
কয় সপ্তাহ পরে বাবায় পুলারে কইতাছে~ আজকের আবহাওয়াটা অনেক সুন্দর, চল ফুটবল খেলি!
পুলা: খেলতে পারব না আব্বা, বলটা ব্যাগসহ আমি বিক্রি কইরা দিসি!
বাবা: কত পাইস বিক্রি কইরা ?
পুলা: বেশী না, ৩০০০ টাকা!
বাবা: ভয়ানক ব্যাপার তুমি নির্ঘাৎ প্রতারনা করছ। এটা একটা পাপ! চল হুজুরের কাছে, তওবা পইড়া তোমার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে!
বাবা শয়তান পুলারে মসজিদে নিয়া গেল। পুলাডা হুজুরের রুমে গেছে তওবা পড়তে, রুমে ঢুইকাই দরজা লাগাইল ভদ্র মাইনষের মতন!
"জায়গাটা অনেক অন্ধকার !" পুলাডা ফিসফিস কইরা কইল!
"এইবার কি বেচবা!" হুজুরের মুখ আবারও অন্ধকার!
-------------------------------------------------------------------
ভালবাসা দিবসে প্রেমিক-প্রেমিকা একাকী একটা ঘরে।
প্রেমিকা হঠাত্ত তার শাড়ি-ব্লাউজ খুলে ফেলে প্রেমিককে উদ্দেশ্যে বললো—-আমার সব কিছু তোমার!
প্রেমিকঃআরে!আমি এইসব শাড়ি-ব্লাউজ নিয়ে কি করবো,আমি পুরুষ মানুষ না!
--------------------------------------------------------------------
*আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই *
শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের বলছেন কে কি হতে চায় ভবিষ্যতে-
রানা; আমি পাইলট হতে চাই।
সুমিত; আমি ডাক্তার হতে চাই।
দীপা; আমি একজন ভালো মা হতে চাই।
সুমন; আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই।
--------------------------------------------------------------------
*রাখাল বালকের চালাকি *
এক রাখাল বালক ও আর এক রাখাল বালিকা মাঠে পশু চড়াচ্ছে। রাখাল বালকের অনেক খায়েশ। কিন্তু কোন ভাবে কি করবে বুঝে উঠতে পারছিল না। রাখাল বালিকার ভিশন হিসু লেগেছে। বালিকাটি বালককে বলল আমার অনেক হিসু লেগেছে, বাড়ীতে গিয়ে হিসু করে আসি। তুমি আমার পশু গুলো দেখো। রাখাল বালকটি অত্যন্ত চালাক প্রকৃতির। সে বলল আমারও তো হিসু লেগেছে। তো এক কাজ কর আমার হিসু গুলো তোমার মধ্য নিয়ে যাও বাড়ীতে গিয়ে এক সঙ্গে করে ফেল।
-------------------------------------------------------------------
*শিক্ষকের বেকুবি *
একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
……….. বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।–
--------------------------------------------------------------------
সিলেট থেকে এক লোক তার ছেলের বিয়ের জন্য পাএী দেখতে চিটাগাং গেলেন। মেয়ে দেখে খুব পছন্দ করলেন। মেয়ের মাকে বললেন,মেয়ে আমার খুব পছন্দ হইছে কিন্তু মেয়ে ফাক সাক (রান্না বান্না) করতে পারে কিনা?
মেয়ের মা বললো ফাক করতেতো জানে তবে সাক করতে জানে কিনা শিওর না, একটু বললে হয়তো সাকও করবে।
--------------------------------------------------------------------
ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’
টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আট।’
টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।’
-------------------------------------------------------------------
বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।
হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?’
রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।
নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।’
রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।
নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।’
--------------------------------------------------------------------
বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
‘শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম … হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।’
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, ‘কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?’
বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, ‘জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!’
--------------------------------------------------------------------
এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।
ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’
বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’
ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।
No comments:
Post a Comment