ডেথ মেটাল
মলয় রায়চৌধুরী
মুখপুড়ি অবন্তিকা চুমু খেয়ে টিশ্যু দিয়ে ঠোঁট পুঁছে নিলি ?
শ্বাসে ভ্যাপসা চোখের তলায় যুদ্ধচিহ্ণ এঁকে ডেথ মেটাল মাথা দোলাচ্ছিস
চামড়া-জ্যাকেট উপচে লালনীল থঙ গলায় পেতল-বোতাম চোকার
ঝাপটাচ্ছিস সেক্যুইন গ্ল্যাম রকার খোলা চুল কোমরে বুলেট বেল্ট
বেশ বুঝতে পারছি তোকে গান ভর করেছে যেন রমণ-খেলা
স্ক্রিমিং আর চেঁচানি-গান তোর কার জন্যে কিলিউ কিলিউ কিল
ইউ, লাভিউ লাভিউ লাভ ইউ কাঁসার ব্যাজ-পিন কব্জি-বেল্ট
কুঁচকিতে হাত চাপড়ে আগুনের মধুর কথা বলছিস বারবার
আমো তো বোলতি বন্ধ থ, তুই কি কালচে ত্বকের সেই বাঙালি মেয়েটা ?
কোথায় লুকোলি হ্যাঁরে কৈশোরের ভিজে-চুল রবীন্দ্রনাথের স্বরলিপি
কবে থেকে নব্বুই নাকি শুন্য দশকে ঘটল তোর এই পালটিরূপ !
পাইরেট বুট-পা দুদিকে রেখে ঝাবড়া চুলে হেড ব্যাং হেড ব্যাং হেড ব্যাং
ঝাঁকাচ্ছিস রঙিন পাথরমালা বুকের খাঁজেতে কাঁকড়া এঁকে–
পাগলের অদৃশ্য মুকুট পরে দানব-ব্লেড বেজ গিটারে গাইছিস
বোলাও যেখানে চাই হাত দাও প্রেম-জন্তুকে অ্যানথ্র্যাক্স বিষে
মেরে ফ্যালো মেরে ফ্যালো মেরে ফ্যালো কিল হিম কিল হিম কিল
কিন্তু কাকে বলছিস তুই বাহুতে করোটি উল্কি : আমাকে ?
নাকি আমাদের সবাইকে যারা তোকে লাই দিয়ে মাথায় তুলেছে ?
যে-আলো দুঃস্বপ্নের আনন্দ ভেঙে জলের ফোঁটাকে চেরে
জাপটে ধরছিস তার ধাতব বুকের তাপ মাইক নিংড়ে তুলে
ড্রামবিটে লুকোনো আগুনে শালি পুড়ছিস পোড়াচ্ছিস
দেয়াল-পাঁজিতে লিখে গিয়েছিলি ‘ফেরারি বাস্টার্ড লোক’
ভাঙা-চোরা ফাটা বাক্যে লালা-শ্বাস ভাষার ভেতরে দীপ্ত
নিজেরই লেখা গানে মার্টিনা অ্যাসটর নাকি ‘চরমশত্রু দলে’
অ্যানজেলা গস কিংবা ‘নাইট ইউশ’-এর টারজা ট্যুরম্যান
লিটা ফোর্ড, মরগ্যান ল্যানডার, অ্যামি লি’র বঙ্গীয় ক্লোন তুই
লাল-নীল-বেগুনি লেজার আলো ঘুরে ঘুরে বলেই চলেছে
তোরই প্রেমিককে কিল হিম লাভ হিম কিল হিম লাভ হিম লাভ
হিম আর ঝাঁকাচ্ছিস ঝাবড়া বাদামি চুল দোলাচ্ছিস উন্মাদ দু’হাত
মলয় রায়চৌধুরী
মুখপুড়ি অবন্তিকা চুমু খেয়ে টিশ্যু দিয়ে ঠোঁট পুঁছে নিলি ?
শ্বাসে ভ্যাপসা চোখের তলায় যুদ্ধচিহ্ণ এঁকে ডেথ মেটাল মাথা দোলাচ্ছিস
চামড়া-জ্যাকেট উপচে লালনীল থঙ গলায় পেতল-বোতাম চোকার
ঝাপটাচ্ছিস সেক্যুইন গ্ল্যাম রকার খোলা চুল কোমরে বুলেট বেল্ট
বেশ বুঝতে পারছি তোকে গান ভর করেছে যেন রমণ-খেলা
স্ক্রিমিং আর চেঁচানি-গান তোর কার জন্যে কিলিউ কিলিউ কিল
ইউ, লাভিউ লাভিউ লাভ ইউ কাঁসার ব্যাজ-পিন কব্জি-বেল্ট
কুঁচকিতে হাত চাপড়ে আগুনের মধুর কথা বলছিস বারবার
আমো তো বোলতি বন্ধ থ, তুই কি কালচে ত্বকের সেই বাঙালি মেয়েটা ?
কোথায় লুকোলি হ্যাঁরে কৈশোরের ভিজে-চুল রবীন্দ্রনাথের স্বরলিপি
কবে থেকে নব্বুই নাকি শুন্য দশকে ঘটল তোর এই পালটিরূপ !
পাইরেট বুট-পা দুদিকে রেখে ঝাবড়া চুলে হেড ব্যাং হেড ব্যাং হেড ব্যাং
ঝাঁকাচ্ছিস রঙিন পাথরমালা বুকের খাঁজেতে কাঁকড়া এঁকে–
পাগলের অদৃশ্য মুকুট পরে দানব-ব্লেড বেজ গিটারে গাইছিস
বোলাও যেখানে চাই হাত দাও প্রেম-জন্তুকে অ্যানথ্র্যাক্স বিষে
মেরে ফ্যালো মেরে ফ্যালো মেরে ফ্যালো কিল হিম কিল হিম কিল
কিন্তু কাকে বলছিস তুই বাহুতে করোটি উল্কি : আমাকে ?
নাকি আমাদের সবাইকে যারা তোকে লাই দিয়ে মাথায় তুলেছে ?
যে-আলো দুঃস্বপ্নের আনন্দ ভেঙে জলের ফোঁটাকে চেরে
জাপটে ধরছিস তার ধাতব বুকের তাপ মাইক নিংড়ে তুলে
ড্রামবিটে লুকোনো আগুনে শালি পুড়ছিস পোড়াচ্ছিস
দেয়াল-পাঁজিতে লিখে গিয়েছিলি ‘ফেরারি বাস্টার্ড লোক’
ভাঙা-চোরা ফাটা বাক্যে লালা-শ্বাস ভাষার ভেতরে দীপ্ত
নিজেরই লেখা গানে মার্টিনা অ্যাসটর নাকি ‘চরমশত্রু দলে’
অ্যানজেলা গস কিংবা ‘নাইট ইউশ’-এর টারজা ট্যুরম্যান
লিটা ফোর্ড, মরগ্যান ল্যানডার, অ্যামি লি’র বঙ্গীয় ক্লোন তুই
লাল-নীল-বেগুনি লেজার আলো ঘুরে ঘুরে বলেই চলেছে
তোরই প্রেমিককে কিল হিম লাভ হিম কিল হিম লাভ হিম লাভ
হিম আর ঝাঁকাচ্ছিস ঝাবড়া বাদামি চুল দোলাচ্ছিস উন্মাদ দু’হাত
নুন ও নিমকহারামি
মলয় রায়চৌধুরী
তুই তো আমার ঘাম জিভ দিয়ে ছুঁয়ে
বলেছিলি অবন্তিকা, ‘আহ কি নোনতা
অন্তরতমের প্রাণ…পুরুষালি ঘ্রাণ…’
সেই দিন, লকআপ থেকে আদালতে
হাতে হাতকড়া আর কোমরে দড়ির
ফাঁসে বাঁধা, হেঁটেছি ডাকাত-কুনিদের
সাথে; রাজপথে সার্কাসপ্রেমীদের ভিড়…
বিশ্বাসঘাতক যারা, আমার বিরুদ্ধে
আদালতে রাজসাক্ষী হয়েছিল, তারা
কাঠগড়া ধেকে নেমে বলেছিল, নুন
তো পায়নি , মিষ্টি ছিল আমার ঘামেতে :
তাই বিশ্বাসভঙ্গের প্রশ্ন নেই কোনো–
নিমকহারামি বলা চলবে না তাকে ।
মলয় রায়চৌধুরী
তুই তো আমার ঘাম জিভ দিয়ে ছুঁয়ে
বলেছিলি অবন্তিকা, ‘আহ কি নোনতা
অন্তরতমের প্রাণ…পুরুষালি ঘ্রাণ…’
সেই দিন, লকআপ থেকে আদালতে
হাতে হাতকড়া আর কোমরে দড়ির
ফাঁসে বাঁধা, হেঁটেছি ডাকাত-কুনিদের
সাথে; রাজপথে সার্কাসপ্রেমীদের ভিড়…
বিশ্বাসঘাতক যারা, আমার বিরুদ্ধে
আদালতে রাজসাক্ষী হয়েছিল, তারা
কাঠগড়া ধেকে নেমে বলেছিল, নুন
তো পায়নি , মিষ্টি ছিল আমার ঘামেতে :
তাই বিশ্বাসভঙ্গের প্রশ্ন নেই কোনো–
নিমকহারামি বলা চলবে না তাকে ।
আলফা পুরুষের কবিতা
মলয় রায়চৌধুরী
কী দিয়ে তৈরি তুই ? নারীকে কবিতাব
আনা যাবেনাকো বলে তোর হুমকি
অবন্তিকা ! কোন ঋতু দিয়ে গড়া ? স্কচ
না সিংগল মল্ট ? নাকি তুই হোমিওপ্যাথির
শিশি থেকে উবে যাওয়া ৩৫ হাজার ফিট
ওপরে আকাশে, প্লেনের হোল্ডে রাখা শীতে
নদীর মোচড়ানো বাঁকে ইলিশের ঝাঁক ?
আলোকে দেশলাই বলে ভাবলি কী করে ?
কেন ? কেন ? কেন ? কেন ? অ্যাঁ, অবু,
অবন্তিকা ? ভুলে গেলি তোরই ছোঁয়া পেয়ে
আড়মোড়া ভেঙেছিল চকমকি পুরুষ-পাথর ।
বল তুই, বলে ফ্যাল, মিটিয়ে নে যত ঝাল
জমা করে রেখেছিস স্কচ-খাওয়া জিভে ;
তোরই বাড়িকে ঘিরে তুষারের তীব্র আলো
সূর্য ওঠেনি আজ পনেরো দিনের বেশি
তবু তোর মুখশ্রী শীতে আলোকিত কেন ?
আসলে অন্যের ওপরে রাগ , উপলক্ষ আমি,
হ্যাঁ, হ্যাঁ, খুলে বল, দাঁতে দাঁত দিয়ে বল
যে ভাবে ইচ্ছে তুই উগরে দে স্টক তোর…
তোকে নিয়ে লিখতে পারব না , এ-নিষেধ
অমান্য করেই তবে পাতছি চোরা শব্দফাঁদ
অবন্তিকা বুনোগন্ধা খুকিবাদী হে প্রেমিকা
এই নে মাটির পোড়ানো আঙটি, হাঁটু গেড়ে
দিচ্ছি তোর ক্রুদ্ধ আঙুলে , নিবি বা ফেলে দিবি
তা তোর অ্যাড্রেনালিন বুঝবে অবন্তিকা
আমি তো নাচার , যতক্ষণ না যাচ্ছিস
মগজের ছাইগাদা-বিস্মৃতির উড়ো-আবডালে
মলয় রায়চৌধুরী
কী দিয়ে তৈরি তুই ? নারীকে কবিতাব
আনা যাবেনাকো বলে তোর হুমকি
অবন্তিকা ! কোন ঋতু দিয়ে গড়া ? স্কচ
না সিংগল মল্ট ? নাকি তুই হোমিওপ্যাথির
শিশি থেকে উবে যাওয়া ৩৫ হাজার ফিট
ওপরে আকাশে, প্লেনের হোল্ডে রাখা শীতে
নদীর মোচড়ানো বাঁকে ইলিশের ঝাঁক ?
আলোকে দেশলাই বলে ভাবলি কী করে ?
কেন ? কেন ? কেন ? কেন ? অ্যাঁ, অবু,
অবন্তিকা ? ভুলে গেলি তোরই ছোঁয়া পেয়ে
আড়মোড়া ভেঙেছিল চকমকি পুরুষ-পাথর ।
বল তুই, বলে ফ্যাল, মিটিয়ে নে যত ঝাল
জমা করে রেখেছিস স্কচ-খাওয়া জিভে ;
তোরই বাড়িকে ঘিরে তুষারের তীব্র আলো
সূর্য ওঠেনি আজ পনেরো দিনের বেশি
তবু তোর মুখশ্রী শীতে আলোকিত কেন ?
আসলে অন্যের ওপরে রাগ , উপলক্ষ আমি,
হ্যাঁ, হ্যাঁ, খুলে বল, দাঁতে দাঁত দিয়ে বল
যে ভাবে ইচ্ছে তুই উগরে দে স্টক তোর…
তোকে নিয়ে লিখতে পারব না , এ-নিষেধ
অমান্য করেই তবে পাতছি চোরা শব্দফাঁদ
অবন্তিকা বুনোগন্ধা খুকিবাদী হে প্রেমিকা
এই নে মাটির পোড়ানো আঙটি, হাঁটু গেড়ে
দিচ্ছি তোর ক্রুদ্ধ আঙুলে , নিবি বা ফেলে দিবি
তা তোর অ্যাড্রেনালিন বুঝবে অবন্তিকা
আমি তো নাচার , যতক্ষণ না যাচ্ছিস
মগজের ছাইগাদা-বিস্মৃতির উড়ো-আবডালে
মর মুখপুড়ি
মলয় রায়চৌধুরী
এই বেশ ভালো হল অ্যামি, বিন্দাস জীবন ফেঁদে তাকে
গানে নাচে মাদকের জুয়ার পূণ্যে অ্যামি, কী বলব বল,
অ্যামি ওয়াইনহাউস, অ্যামি, আমি তো ছিলুম তোর
জানালার কাঁচ ভেঙে ‘ল্যাম্ব অফ গডের’ দামামায়
বাজ-পড়া গিটারের ছেনাল আলোয় চকাচৌঁধ ভাম,
অ্যামি, আমি তো ছিলুম, তুই দেখলি না, হের্শেল টমাসের
শিয়রে বিষের শিশি মাধুকরী লেপের নিঃশ্বাসে, অ্যামি
স্তনের গোলাপি উল্কি প্রজাপতি হয়ে কাঁপছি, দেখছিস
লাল রঙে, অ্যামি, অ্যামি ওয়াইনহাউস, মুখপুড়ি
হ্যাশের ঝাপসা নদী কোকেনে দোলানো কোমর, চোখ
ধ্যাবড়া কাজলে ঘোলা ঠিক যেন বাবার রিটাচ-করা
খুকিদের নকল গোলাপি ঠোঁট বয়ামে ভাসাচ্ছে হাসি
সাদা-কালো, হ্যাঁ, সাদা-কালো, ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’ গাইছিস
বিবিসির ভিড়েল মাচানে কিংবা রকবাজ ঘেমো হুললোড়ে
আরো সব কে কী যেন, ভুলে যাচ্ছি ভুলে যাচ্ছি ভুলে…
ওহ হ্যাঁ, মনে পড়ল, ক্রিস্টেন পাফ…জনি ম্যাককুলোজ…
রাজকমল চৌধুরী…ফালগুনী রায়…অ্যান্ড্রু উড…
শামশের আনোয়ার…সমীর বসু…কে সি কালভার…
সেক্স পিস্টলের সিড ভিশাস…ডার্বি গ্রেস…অ্যান্টন মেইডেন…
হেরোইন ওভারডোজ, ছ্যাঃ, ওভারডোজ কাকে বলে অ্যামি
ওয়াইনহাউস, বল তুই, কী ভাবে জানবে কেউ নিজেকে
পাবার জন্যে, নিজের সঙ্গে নিজে প্রেমে পড়বার জন্যে…
য়ুকিকো ওকাকার গাইতে-গাইতে ছাদ থেকে শীতেল হাওয়ায়
দু-হাত মেলে ঝাঁপ দেয়া, কিংবা বেহালা হাতে সিলিঙের হুক থেকে
জুলে-পড়া আয়ান কার্টিস, কত নাম কত স্মৃতি, কিন্তু কারোর
মুখ মনে করা বেশ মুশকিল, তোর মুখও ভুলে যাব
দিনকতক পর, ভুলে গেছি প্রথম প্রেমিকার কচি নাভির সুগন্ধ,
শেষ নারীটির চিঠি, আত্মহত্যার হুমকি-ঠাশা, হ্যাঁ, রিয়্যালি,
কী জানিস, তাও তো টয়লেটের অ্যাসিডে ঝলসানো হার্ট
নরম-গরম লাশ, হাঃ, স্বর্গ-নরক নয়, ঘাসেতে মিনিট পনেরো
যিশুর হোলি গ্রেইল তুলে ধরে থ্রি চিয়ার্স বন্ধুরা শত্রুরা,
ডারলিং, দেখা হবে অন্ধকার ক্ষণে, উদাসূন খোলা মাই,
দু-ঠ্যাং ছড়িয়ে, এ কোন অজানা মাংস ! অজানারা ছাড়া
আর কিছু জানবার জানাবার বাকি নেই অ্যামি; সি ইউ…
সি ইউ…সি ইউ…সি ইউ…সি ইউ…মিস ইউ অল…
মলয় রায়চৌধুরী
এই বেশ ভালো হল অ্যামি, বিন্দাস জীবন ফেঁদে তাকে
গানে নাচে মাদকের জুয়ার পূণ্যে অ্যামি, কী বলব বল,
অ্যামি ওয়াইনহাউস, অ্যামি, আমি তো ছিলুম তোর
জানালার কাঁচ ভেঙে ‘ল্যাম্ব অফ গডের’ দামামায়
বাজ-পড়া গিটারের ছেনাল আলোয় চকাচৌঁধ ভাম,
অ্যামি, আমি তো ছিলুম, তুই দেখলি না, হের্শেল টমাসের
শিয়রে বিষের শিশি মাধুকরী লেপের নিঃশ্বাসে, অ্যামি
স্তনের গোলাপি উল্কি প্রজাপতি হয়ে কাঁপছি, দেখছিস
লাল রঙে, অ্যামি, অ্যামি ওয়াইনহাউস, মুখপুড়ি
হ্যাশের ঝাপসা নদী কোকেনে দোলানো কোমর, চোখ
ধ্যাবড়া কাজলে ঘোলা ঠিক যেন বাবার রিটাচ-করা
খুকিদের নকল গোলাপি ঠোঁট বয়ামে ভাসাচ্ছে হাসি
সাদা-কালো, হ্যাঁ, সাদা-কালো, ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’ গাইছিস
বিবিসির ভিড়েল মাচানে কিংবা রকবাজ ঘেমো হুললোড়ে
আরো সব কে কী যেন, ভুলে যাচ্ছি ভুলে যাচ্ছি ভুলে…
ওহ হ্যাঁ, মনে পড়ল, ক্রিস্টেন পাফ…জনি ম্যাককুলোজ…
রাজকমল চৌধুরী…ফালগুনী রায়…অ্যান্ড্রু উড…
শামশের আনোয়ার…সমীর বসু…কে সি কালভার…
সেক্স পিস্টলের সিড ভিশাস…ডার্বি গ্রেস…অ্যান্টন মেইডেন…
হেরোইন ওভারডোজ, ছ্যাঃ, ওভারডোজ কাকে বলে অ্যামি
ওয়াইনহাউস, বল তুই, কী ভাবে জানবে কেউ নিজেকে
পাবার জন্যে, নিজের সঙ্গে নিজে প্রেমে পড়বার জন্যে…
য়ুকিকো ওকাকার গাইতে-গাইতে ছাদ থেকে শীতেল হাওয়ায়
দু-হাত মেলে ঝাঁপ দেয়া, কিংবা বেহালা হাতে সিলিঙের হুক থেকে
জুলে-পড়া আয়ান কার্টিস, কত নাম কত স্মৃতি, কিন্তু কারোর
মুখ মনে করা বেশ মুশকিল, তোর মুখও ভুলে যাব
দিনকতক পর, ভুলে গেছি প্রথম প্রেমিকার কচি নাভির সুগন্ধ,
শেষ নারীটির চিঠি, আত্মহত্যার হুমকি-ঠাশা, হ্যাঁ, রিয়্যালি,
কী জানিস, তাও তো টয়লেটের অ্যাসিডে ঝলসানো হার্ট
নরম-গরম লাশ, হাঃ, স্বর্গ-নরক নয়, ঘাসেতে মিনিট পনেরো
যিশুর হোলি গ্রেইল তুলে ধরে থ্রি চিয়ার্স বন্ধুরা শত্রুরা,
ডারলিং, দেখা হবে অন্ধকার ক্ষণে, উদাসূন খোলা মাই,
দু-ঠ্যাং ছড়িয়ে, এ কোন অজানা মাংস ! অজানারা ছাড়া
আর কিছু জানবার জানাবার বাকি নেই অ্যামি; সি ইউ…
সি ইউ…সি ইউ…সি ইউ…সি ইউ…মিস ইউ অল…
1 comments:
নতুন নতুন ভালোবাসার গল্প,বাসর রাতের গল্প ও জোকস পেতে ভিজিট করতে পারেন আমার সাইটে
www.valobasargolpo2.xyz,
বাংলা মজার জোকস,
বাংলা কৌতুক,
হাসির কৌতুক,
bangla jokes,
bangali jokes, mojar jokes,
bangla funny koutuk,
hasir koutuk,
bangla koutuk,
ভালবাসার গল্প,
valobasar Golpo,
Sad Golpo,
মন করার গল্প,
bangla hasir koutuk doctor jokes
Post a Comment